✦ তার বিশাল দুধ টিপতে লাগলাম
আমি চাকরীর খাতিরে নিজ থানার বাইরে থাকি। সিঙ্গেল রুম। আমি একাই থাকি একটা মাত্র খাট। আমি যেখানে থাকি সে বাসার পরিবেশ রাত্রে অত্যন্ত ভয়ংকর। নি্র্জন এলাকা। সামনে বিশাল পাহাড়। পিছনে নদী। নির্জনতার কারনে ভীতিকর হইলে ও মনোরম পরিবেশ।প্রায় একবছর পর্যন্ত থেকে আসলেও কোন দুর্ঘটনা ঘটেনাই। প্রতি সাপ্তাহে বাড়ীতে আসি। বিবাহিত পুরুষ বাড়ীতে না এসে কি পারি?বৃহস্পতিবারে আসি আবার শনিবারে চলে যাই। বউ আমার আসলে আমাকে সব সময় চেক দেয়। আমার সৎ ভাইয়ের বউ পারুল বেগমের সাথে কথা বলছি কিনা?আমার বউ সন্দুরী তবে পরস্ত্রী আরও বেশী সুন্দরী মনে প্রত্যেক মরদের কাছে তাই সে হিসাবে আমি আমার ভাবীর প্রতি একটু দুর্বল ছিলাম বৈ কি।
বিয়ের আগে হতে দুর্বলতা থাকলেও কোনদি চোদা সম্ভব হয়নি। কারন ভাই বাড়ীতে ছিল।আমার ভাই বিয়ের পরে মালেশিয়া চলে গেলেও বউয়ের কারনে সেটাও সম্ভব হয়ে উঠছেনা।বাড়ীতে আসলে আমর ঘরে টিভি থাকা সত্বেও আমি টিভি দেখার জন্য ভাবীর ঘরে যেতাম। টিভি দেখার চেয়ে ভাবীর বড় বড় দুধ দেখা আমার আসল উদ্দেশ্য ছিল।ভাবী ব্রেসিয়ার পরলে বুকের উপর যতই ঢাকনা দিকনা কেন ভাবীর দুধগুলো স্পষ্ট দেখা যেত।আমি যে ভাবীর দুধ দেখা ব্রত নিয়ে ভাবীর রুমে যেতাম সে কথা ভাবিও বুঝতে পারত।তাই অনেক সময় ভাবী নাজানার ভান করে তার দুধগুলোর উপর হতে কাপর সরিয়ে আমাকে দুধ দেখাত।
আমি ভাবীর আখাংকা বুঝতে পারলে ও আমার বউয়ের চেক এবং পারিবারিক অন্যান্য সদস্যদের দেখে যাওয়ার ভয়ে ভাবীর সে আখাংকা মেটাতে সক্ষম হয়নি। একদিন মঙ্গলবার। আমি রাত্রে বাড়ীতে আসলাম। আমার বউ বাড়ীতে নাই। বাপের বাড়ীতে বেড়াতে গেছে। আমি আসব সে জানতনা। আমি বাড়ীতে আসলাম রাত প্রায় বারোটা। আমার ঘরে গিয়ে দেখি আমার বউ নাই।ভাবির ঘরে আলো জলছে । বেড়াতে উকি মেরে দেখলাম ভাবী ও নেই। আমি ভাবলাম ভাবীকে সারপ্রাইজ দেব। সারপ্রাইজ দেয়ার সুযোগ পেলাম না। আমি যখন উকি মারছিলাম ঘরের বাইরের টয়লেট থকে আসার সময় ভাবী তা দেখল।
ভাবী পিছন হতে আমকে পানির পাত্র হতে পানি মেরে দিল।আমি মুহুর্ত দেরি না করে ভাবীকে জড়িয়ে ধরলাম। তার বিশাল দুধ টিপতে লাগলাম। ভাবী ছাড়িয়ে নিতে চেষ্টা করল। আমি ঝাপটে ধরে আছি আর টিপতে আছি। অনেক্ষন টিপলাম। চুমুতে চুমুতে ভরে দিলাম। ভাবিও উত্তেজিত আমি ও উত্তেজিত হঠাৎ কার যেন পায়ের শব্ধ পেলম মনে হল। দুজনে ভয় পেলাম। ছাড়াছাড়ি হয়ে গেল। দেখলাম আমার সৎমা টয়লেটে যওয়ার জন্য বের হচ্ছে। আমাকে দেখে চমকে গেল। বলল কখন এসেছিস? বললাম এই মাত্র। সারা রাত ঘুম হয়নি। পেয়েও হারলাম বলে। ভাবীর ঘুম হল কি না জানিনা।মাকে ভয় পেলাম সন্দেহ করল কিনা বুঝলাম না।
পরদিন মায়ের মতিগতি বুঝার আগে ভাবীর সংগে কথা বললাম না। সকালে মা জিজ্ঞেস করল শশুর বাড়ী যাব কিনা? বললাম না।দুপুরে মাছ খাওয়ার সময় ভাবির গলায় কাটা আটকিল ভিষন ব্যাথা। ডাক্তারের কাছে নিলাম। তখন ব্যাথা প্রায় নাই। রিক্সায় দুজনে ঠাসাঠাসি করে বসে বেশ আরাম পাচ্ছিলাম। কথার ফাকে ভাবিকে রাত্রের কথা মনে করিয়ে দিলাম। ভাবী মুচকি হাসি দিল। রিক্সায় দুজনে টিপাটিপি শুরু করে দিলাম। ভাবী আমার পেন্টের চেইন খুলে আমার বাড়া কচলাতে লাগল। ডাক্টারের আসা যাওয়ার সময় দুজনের সেক্স লীলায় মেতে উঠলাম। কিন্তু তেমন মজা পেলাম না।
আমি যে থানায় চাকরী করি সেকানে মন্ত্র দিয়ে যে কোন কাটা সারানোর একজন বিখ্যাত ডাক্তার আছে। ভাবীকে যেটে বললাম। রাজী হলেও যেতে চাইলনা আমার বউয়ের ভয়ে। বললাম একদিন আমি সেখানে থাকা অবস্থায় কাউকে কিছু না বলে শহরে ডাক্তার দেখানোর কথা বলে একা চলে যাওয়র জন্য।দুদিন পর ভাবী একা একা আমার চাকরী স্থলে চলে এল। আমি মেহমান এর ক্থা বলা অফিস থেকে ছুটি নিলাম। থখন দিনের বারোটা।আমার চোদনপাগল ভাবীকে বাসায় নিয়ে আসলাম। বাসায় দরজা বন্ধ করামাত্র ভাবিকে জড়িয়ে ধরলাম। চুমুতে চুমুতে ভাবীকে ভরিয়ে দিলাম। ভাবীর বিশাল দুধগলো টিপতে লাগলাম।
ভাবীর ব্লাউজ খুলে ফেললাম। বিশাল দুধগুলো বেরিয়ে আসল। আমি একটা দুধ চোষতে লাগলাম এবং আরেকটা টিপতে লাগলাম। ভাবী পাগল হয়ে গেল। আমার মাথেটাকে তার বুকের সাথে চেপে ধরল আর ইস ইস করতে লাগল। আমাকে চোদে দে। আমার সোনা ফাটিয়ে দে। ভুদিন তোর ভাই আমাকে চোদেনা। আমিযে চোদনপাগলা নারী চোদন ছাড়া কি থাকতে পারি? আমি জিহ্বা দিয়ে তার নগ্ন পেটের উপর চাটতে লাগলাম। ভাবি চোখ বুঝে আছে আর আহ ইহ করতে আছে। আমার খাড়া বাড়া দেখে ভাবী আরও উত্তেজিত ঘফাস করে আমার বাড়া ধরে চোষা আরম্ভ করল। সেকি যে আরাম!
আমি ভাবীর মুখকে চেপে ধরলাম আমার বাড়ার উপর। আর বাম হাত দিয়ে ভাবীর এক দুধ কচলাতে লাগলাম। আর পারছিলাম না । ভাবীকে শুয়ালাম খাটে আমার খাড়া লাম্বা ধোনটা ভাবীর সোনার মুখে সেট করে এক ঠাপ মারলাম । পচাৎ করে ভাবীর গুদের ভিতর আমার ধোন ঢুকে গেল। এক দুধ চোষছি আরেক দুধ টিপতে টিপতে সমানে ঠাপাচ্ছি । ভাবিও সমান তালে ঠাপানিতে সহযোগিতা করছে নিচ থেকে। আমার খাট দোলচে আর দোলছে। অনেক্ষন চোদার ফলে আমার গরম মাল ভাবীর সোনার ভিতর ছিচকে পড়ল। ঐদিন আমি ভাবীকে তিনবার চোদলাম। দুদিন রেখে দিলাম আর চোদে গেলাম আমার বউ মোটেও টের পেলনা।একনো যখন সময় পাচ্ছি ভাবীকে চোদে যাচ্ছি।
Created at 2016-06-23
Back to posts
UNDER MAINTENANCE